• Title3
  • Title2
  • Title1
  • Skills Competition 2018
  • 5
Text size A A A
Color C C C C

সভাপতির বার্তা



বিশ্বায়নের এই সময়ে বাংলাদেশের অবস্থান সমুন্নত রাখা ও দেশকে স্বনির্ভরতার পাশাপাশি উন্নত এবং উচ্চতর অবস্থানে গমনের ক্ষেত্রে প্রকৌশলগত তথা কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নাই। দেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত তথা প্রকৌশলী এবং কর্মমুখী দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০১০ সালে "ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজী এন্ড টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং (আই.টি.টি.ই)" নামে বেসরকারি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানটি স্থাপিত হয়। গতানুগতিক পাঠদান পদ্ধতির পাশাপাশি পরিচালনা পর্ষদ, অধ্যক্ষ, শিক্ষক ও কর্মচারীদের সমন্বয়ে সৃজনশীল, নৈতিক মূল্যবোধ ও সামাজিক শিক্ষার মাধ্যমে অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি শিক্ষার্থী নিজেদেরকে দেশের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলছে। এর ফলশ্রুতিতে ইতোমধ্যে অত্র প্রতিষ্ঠানটি সারা বাংলাদেশের মধ্যে একটি মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিজের স্থান করে নিয়েছে। পাশাপাশি সেরা ফলাফলের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০১৬ সাল থেকে অত্র প্রতিষ্ঠানটি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানের জন্য বিশ্বব্যাংকের STEP এর আওতায় এসে আন্তর্জাতিকভাবে নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করে নিয়েছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের অবস্থান থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত হওয়ার গৌরবজনক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। দেশের এই গৌরবময় অর্জনকে সমুন্নত রাখার নিরন্তর প্রচেষ্টার সঙ্গে আই.টি.টি.ই প্রকৌশলী এবং কর্মমুখী দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টিতে যথাসাধ্য চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এছাড়াও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার দেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতের হার ২০৩০ সাল ও ২০৪০ সালের মধ্যে বৃদ্ধির জন্য যে লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করেছে তা বাস্তবায়নে আই.টি.টি.ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।




এস এম আলতাফ হোসেন
সভাপতি
ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজী এন্ড টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং